Everything about খেলার খবর
Wiki Article
বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী ঘোষণা করার কথা ছিল।
বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চে এই ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য এবং মঞ্চে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যক্তিত্ব তার সমর্থক এবং তীব্র সমালোচকদের সমান পরিমাণে আকর্ষণ করেছিল। গণমাধ্যমেও বারেবারে শিরোনামে উঠে এসেছে তার বিভিন্ন মন্তব্য।
এছাড়া, ট্রাম্পের প্রচারণাকালে পেনসিলভেনিয়ায় একটি হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে, যা প্রচারণার একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে পরিগণিত হয়।[১১৭] নির্বাচনের প্রেক্ষাপট, প্রচারণার কৌশল এবং দুই প্রার্থীর বিতর্কিত ইস্যুগুলো নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়, যা মার্কিন রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন উত্তেজনা তৈরি করে।[১১৮]
ট্রাম্পযুক্তরাষ্ট্ররেকর্ডপ্রেসিডেন্ট
সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল
ট্রাম্পকে লক্ষ করে গুলি চালান। পরে স্নাইপারের গুলিতে ওই হামলাকারীর মৃত্যু হয় তবে তার আগে টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসের ছোড়া একটা গুলিতে মি. ট্রাম্পের ডান কানে আঘাত লাগে।
তিনি আরও বলেন, ''এখন থেকে সামনের দিনগুলোয় আমাদের দেশ আরো সমৃদ্ধ আর সম্মানজনক অবস্থানে উঠে আসবে। আমার একমাত্র লক্ষ্য হবে, আমেরিকাকে প্রথমে রাখা।"
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
তিনি প্রধান জলবায়ু ও বাণিজ্য চুক্তি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, সাতটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ থেকে ভ্রমণ নিষিদ্ধ করে দেন, অভিবাসন সংক্রান্ত কঠোর বিধিনিষেধ জারি করেন।
তার দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আসে ৮০-র দশকের শেষের দিকে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য সংশ্লিষ্ট দলের মনোনয়ন জেতার দৌড়ের বিষয়ে তিনি মনোনিবেশ করেন ২০০০ সালে প্রথমে রিফর্ম পার্টির হয়ে এবং ২০১২ সালে রিপাবলিকান হিসাবে।
The proposed peace deal that might prohibit NATO membership for Ukraine and pressure them to surrender territory that Russia seized.
ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫ ও ৪৭তম রাষ্ট্রপতি
রিয়েল এস্টেট টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প
https://dailysabasbd.com/